
ভালোবাসা কারে কয় - অভিজিৎ রায়
Reliable shipping
Flexible returns
বই: ভালোবাসা কারে কয়
লেখক: অভিজিৎ রায়
প্রকাশিত: ২০১৪
ধরণ: বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, এবং মানবিক অনুভূতি
---
বইয়ের সারাংশ:
ভালোবাসা কারে কয় বইটিতে অভিজিৎ রায় ভালোবাসার জৈবিক, মানসিক এবং সামাজিক দিকগুলো বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করেছেন। তিনি ভালোবাসাকে কেবল রোমান্টিক অনুভূতির মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এর পিছনের জিনতত্ত্ব, নিউরোবায়োলজি এবং মানুষের আচরণের জটিল বিষয়গুলো বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।
লেখক এখানে ভালোবাসার উত্স, বিকাশ, এবং এর সমাজ ও সংস্কৃতিতে প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছেন।
---
বইয়ের মূল বিষয়বস্তু:
1. ভালোবাসার জৈবিক ভিত্তি: হরমোন, স্নায়ুতন্ত্র, এবং মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশ কীভাবে ভালোবাসার অনুভূতি সৃষ্টি করে।
2. ভালোবাসার ইতিহাস ও বিকাশ: মানবজাতির বিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ভালোবাসার ধরণ ও প্রভাব।
3. সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাব: প্রেম এবং ভালোবাসা কীভাবে সমাজে বিভিন্ন রূপ ধারণ করেছে।
4. ভালোবাসার মনোবিজ্ঞান: মানুষের আবেগ, সম্পর্কের টানাপোড়েন এবং এর মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা।
5. বিজ্ঞান ও ভালোবাসা: বিজ্ঞানের আলোকে ভালোবাসার জটিলতা এবং এর গুরুত্ব।
---
বইয়ের বিশেষত্ব:
1. ভালোবাসার মতো একটি গভীর মানবিক অনুভূতিকে বিজ্ঞান এবং যুক্তির আলোকে ব্যাখ্যা করা।
2. লেখক সরল ভাষায় জটিল বিজ্ঞান ও মনস্তত্ত্বকে সহজবোধ্য করেছেন।
3. এটি কেবল প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যকার ভালোবাসা নয়, বরং মানুষের সামগ্রিক আবেগের ওপর আলোকপাত করে।
---
পাঠকের প্রতিক্রিয়া:
যারা ভালোবাসার ব্যাখ্যা শুধু আবেগের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে এর গভীরতা এবং বৈজ্ঞানিক দিক বুঝতে চান, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ বই। এটি পাঠকদের ভালোবাসার প্রকৃতি নিয়ে নতুন করে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করে।
---
আমার মতামত:
ভালোবাসা কারে কয় বইটি বিজ্ঞানের আলোকে ভালোবাসার এক ব্যতিক্রমী ব্যাখ্যা। এটি কেবল একটি আবেগ নয়, বরং মানুষের অস্তিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ভালোবাসাকে বিশ্লেষণ করে। যারা বিজ্ঞান এবং অনুভূতির সংমিশ্রণে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি অবশ্যপাঠ্য।
আপনার যদি এই বই বা এর কোনো নির্দিষ্ট অংশ নিয়ে জানতে চান, জানাবেন!